এস.কে খগেশপ্রতি চন্দ্র খোকন,লামাঃ
লামা উপজেলায় সফর উপলক্ষে জনগণের প্রত্যাশাঃ
★ সরকারী মাতামুহুরী কলেজে অনার্স মাস্টার্স চালু।
★লামা সিনিয়র ফাজিল(ডিগ্রি) মাদ্রাসায় কামেল(মাস্টার্স) চালু।
★লামা মহিলা কলেজ চালু।
★দরিদ্র ও অবহেলিত পাহাড়ী- বাঙ্গালী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ছাত্রাবাস নির্মান।
★লামা উপজেলায় ভূমি বিরোধ দ্রুত
নিস্পতির জন্য দেওয়ানী আদালত তথা
সহকারী জজ আদালত চালু।
★লামা কে পর্যটন শিল্প নগরী ঘোষণা।
★বিগত স্বৈরশাসক আওয়ামী লীগের
দোসর, দালাল ও দুর্নীতিবাজদের আইনের
আওতায় আনা ও বিচারের সম্মুখীন করা।
★লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ১০০
শয্যায় উন্নীত করা।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের তিন মাস পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হন অধ্যাপক থানজামা লুসাই। গেলো বছরের ৭ নভেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে চেয়ারম্যানসহ ১৫ সদস্য বিশিষ্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জেলা পরিষদ গঠিত হয়।
এর আগে তিনি ২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সকারের আমলেও অধ্যাপক থানজামা লুসাই বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।
বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লামা উপজেলাশ সফরে আসছেন এ সংবাদটি উপজেলাবাসীর কাছে পৌছে যায়। এর পর শুরু হয় উপজেলার জন্য যৌক্তিক প্রত্যাশার আলোচন। বিষয়টি নিয়ে পার্বত্য অঞ্চলের অনলাইন পোর্টাল “পাহাড়ের কন্ঠস্বর” কথা বলে লামা উপজেলার সচেতন মানুষদের সাথে। ৯০ শতাংশ মানুষ উপজেলার জন্য উল্ল্যেখিত প্রত্যাশা বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জনাব, অধ্যাপক থানজামা লুসাই এর কাছে প্রত্যাশা করছেন।
এ ছাড়া প্রবীন সাংবাদিক এম রূহুল আমীন জানান, লামাবাসী পূর্ব থেকে উন্নয়ন বঞ্চিত হয়ে আছে। জনসংখ্যা অনুসারে উপজেলা ভিত্তিক উন্নয়ন পরিক্রমায় রাজনৈতিক নেতাদের পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণে লামা উপজেলা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত থেকে যায়। তাই, জেলার বৃহত্তর জনসংখ্যার এ উপজেলায় উন্নয়ন করার লক্ষে মাননীয় চেয়ারম্যান মহোদয় একটু সু-দৃষ্টি দিলে লামা উপজেলা অনেক এগিয়ে যাবে।